লিলি LILI
আমি তখন অনার্স এর স্টুডেন্ট। ঢাকা কমার্স কলেজ। আমাদের বাসায় আমি , বাবা, মা ও আমার েছাট ভাই আর কাজের মেয়ে লিলি। লিলি অনেক দিন থেকে আমাদের বাসাতে আছে। ৫’৫’’ লম্বা, স্লিম ফিগার। আমার সাথে তার খাতির ছিল বেশি। কারন আমি প্রায় তাকে চকলেট/আচার এনে দিতাম। ও খুব খুশি হত। কাউকে কিছু বলতনা। লুকিয়ে লুকিয়ে খেত। আর আমার কাজ গুলো খুব উতসাহ নিয়ে করত। আমি কলেজ এ যাওয়ার পর আমার রুম খুব ভাল ভাবে গুছিয়ে দিত। আর আমি এক্টু বেশি অগছাল ছিলাম। ওর সাথে আমার সম্পরক ছিল খুবই ভাল। আমি ওর সাথে প্রায় দুসটামি করতাম। চিমটি দিতাম, মাথায় টোকা দিতাম। কিছু বলতনা, হাসত। একদিন শুক্রবার মার রুম মুছার সময় ওর কামিজ এর ফাকে ওর দুধ দেখলাম। দেখেই আমার মাথা খারাপ। এত সুন্দর দুধ। আপেল এর মত। ব্রা না পরায় পরিস্কার দেখতে পারলাম। ও খেয়াল করলনা।এর পর আমি ওর শরির এর প্রতি দুরবল হয়ে পরলাম। চেসটা করতাম ওর সুন্দর দুধ গুল দেখার।২০০৫ এর শেষে আমি আমার বন্দু দের নিয়ে ভারত ঘুরতে গেলাম। ২০-২৫ দিনের ট্যুর। আসার সময় আমি ওর জন্য জামা আনলাম। সাথে আর বিভিন্ন জিনিষ আর একটা ব্রা। জামা মার মাদ্দমে দিলাম। ও খুব খুশি হল। আর বাকিগুলো দেয়ার জন্য সুযোগ খজছিলাম। একদিন কলেজ থেকে এসে দেখি বাসায় লিলি ছাড়া কেউ নেই। আমি এই সুজগে ওকে আমার রুমে ডেকে বাকি গিফট গুলো দিলাম। ওঃ খুব অবাক হল। বলল
-এইগুল কহন আনলেন
-ভারত থেকে।
-আগে দেন্ নাই কেন
-আম্মা জেনে যাবে তাই। পছন্দ হয়েছে???
-হ্যাঁ। খুব.
ওর চোখে মুখে খুশির ছটা লক্ষ্য করলাম।
-আমি বললাম আমাকে হারটা পরে দেখা।
এবার আমি অকে ব্রা টা দিলাম।
ও দেখে অবাক----
-এটা কি জন্য।
-আমার পছন্দ হয়েছে তাই তোর জন্য নিয়েছি।
ও লজ্জা পেয়ে আমার রুম থেকে চলে গেল। আমি পেছন থেকে গিয়ে ওকে ধরলাম। আমি ওর হাতে ব্রা টা রাখলাম। দেখি ও মুখ নামিয়ে আছে আর ব্রা টা নিচ্ছে না। আমি রাগ দেখিয়ে চলে আসতেই ও আমার হাত দরে ব্রা টা নিয়ে নিল। আমি ওর মুখ টা তুলে দেখলাম ও লজ্জাই লাল হয়ে গেছে। আমি আর থাক তে পারলাম না , ওকে একটা কিস দিয়ে দিলাম। ও আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকল। এই সময় কলিং বেল্ বাজল। ও গিফট গুলো ওর রুমে রেখে দরজা খুলতে চলে গেল। দেখলাম মা এসেছে। আমি ভই পেয়ে গেলাম। যদি ও আম্মাকে সব বলে দেয়। টেন সেন হছিল। ২-১ দিন যাওয়ার পর বুজলাম ও আম্মাকে কিছু বলেনি। আর মাস খানেক কেটে গেল। ও কিছুটা চুপ চাপ হয়ে গেল। আর আমি ওকে একা পাওয়ার সুযোগ খুজতে লাগলাম।
মাস খানিক পর আসলো সেই সুযোগ। আব্বার অফিস থেকে পিকনিকে যাবে, উইথ ফামিলি। আমি গেলাম না। আমি তখন কম্পিউটার কোর্সে ভর্তি হয়েছি। তাই আমি গেলাম না। আব্বা-আম্মা ও ভাই বৃহস্পতি রাতে যাবে শনিবার রাতে আসবে। আব্বারা রাতে বেরিয়ে গেল। বাসাই আমি আর লিলি। আমি বাইরে গিয়ে কিছু গোলাপ ফুল নিয়ে এসে রুম এ লুকিয়ে রাখলাম। এরপর আমি লিলিকে ডাকলাম আমার রুমে। আমি জিজ্ঞেস করলাম ----------------
তুই কি আমার সাথে রাগ করেছিস
-না
-তাহলে আমাকে এরিয়ে চলছিশ কেন।
-এমনি
আমি ফুল গুলো ওর হাতে দিলাম।
ও অবাক। আমি বললাম
-যা আমি যে জামা আর গিফট গুলো এনেছিলাম সেগলু সুন্দর করে পরে আয়।
- আচ্ছা বলে চলে গেল।
বেশ কিছুক্কন পর ও আমার রুমে এলো।আকাশি রঙ এ ওকে পরির মতো লাগছে। আমি ওর কাছে গিয়ে ওকে দুই হাতে ধরে কিস করলাম। ও আমাকে জরিয়ে ধরল শক্ত করে। আমিও ওকে জরিয়ে ধরলাম। কিছুক্ষন পর আমি ওর ঠোঁট এ কিস করলাম। আস্তে আস্তে আমার হাত দিয়ে ওর বুক ধরলাম। উফ কি যে আরাম, ওর কামিয এর ভিতরে হাত ডুকিয়ে দিলাম। যেন ছোট আপেল। আমি রুমের টিউব লাইট নিভিয়ে দিলাম। করিডোর এর আলোয় রুম মোটামুটি আলোকিত। ওকে বিছানাই সুইয়ে দিলাম। কামিজ টা খুলে নিলাম। দেখলাম আমার দেয়া ব্রা টা পরেছে। ব্রা টা ও খুলে ফেললাম। ওর দুধ দেখে আমার মাথা খারাপ। আগে কখন ও লাইভ এত কাছ থেকে মেয়ে দের দুধ দেখিনি।
আমি ঝাপিয়ে পরলাম। চুষতে লাগালাম ওর দুধ গুলো। আহ কি সুখ। লিলি ও সুখে অহ আহ করছে।
আমার ছোট মানিক টাটিয়ে লোহার দণ্ড। ওর সালওার খুলতে লাগ্লাম। ও বাধা দিল বলল----
--ভাইয়া সমস্যা হয়ে গেলে কি হবে।
--কি সমস্যা
-বাচ্ছা হয়ে গেলে।
আমি বললাম হবেনা। এমারজেন্সি পিল ( I Pill) খাইয়ে দিব। ওটা খেলে সমস্যা হবেনা। ঠিক আছে??
ও কিছু বলল না। আমি বললাম
কি, তুই রাজি না থাক লে বল আমি আর কিছু করবনা।
--আপনি বুঝেন না
--না
তুই মুখে বল।
হ্যাঁ আমি রাজি।
আমি ওকে পুরা শরীর নেংটা করে পুরা শরীরে আদর করতে লাগলাম। ও আনন্দ শীৎকার দিতে লাগলো। ওর তুলতুলে দুধ দুইটা চুষলাম, কামড়াতে লাগলাম। ও আহ আহ আহ করতে লাগল। আমি জিজ্ঞেশ করলাম
--আগে কেউ এইভাবে আদর করেছে?
--না, আপনি প্রথম।
আমি শুনে দিগুণ উথসাহে ওকে আদর করতে লাগলাম। এবার আমি ওর যোনিতে আঙ্গুল দিলাম। ও কেঁপে উতল, শিওরে উতল। দেখলাম ওর যোনি ভিজে ছপ ছপ করছে। আমি আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম, ও ককিয়ে উঠল। কিছুক্ষন আঙ্গুল নিয়ে নারাচারা করার পর আমি ওকে বললাম আমি এখন আমার নুনু তোমার ভিতরে ঢুকাবো। আমার সোনা তখন লোহার মতো শক্ত, ৭’’ লম্বা হয়ে গেছে। ওর হাতে আমার বাড়া ধরিয়ে দিলাম। ও ধরে বল্ল
--এটা ঢুকলে তো মরে যাব। ফেটে ছিরে যাবে।
--কিচ্ছু হবেনা, অল্প একটু ব্যাথা পাবি পরে অনেক আনন্দ পাবি।
আমি আস্তে করে ওর দুই পা ফাক করে হাত গেরে পজিসন নিলাম। আস্তে আস্তে আমার বাড়া দিয়ে ওর যোনিতে ধাক্কা দিতে লাগলাম। রসে ভেজা তাকায় বাড়া টা ঢুকে যাচ্ছে। ও দাতে দাত চেপে রইল। আমি আবার বাড়াটা বের করে আবার পুশ, এবার আর একটু বেশি ঢুক লো। আবার বের করে আবার পুশ, শেষে বের করে আবার জোরে পুশ করতেই পুরোটাই ডুকে গেল। ও জোরে চিতকার করে উঠল। তারপর চুপচাপ, আমি ভই পেয়ে থেমে গেলাম, কিছুক্ষন পর ও বল্ল—
--কি থেমে গেলেন কেনো আস্তে আস্তে করেন না
আমিও নিশ্চিন্ত হয়ে ঠাপ দিতে লাগলাম। আমি জিজ্ঞেশ করলাম-
-লিলি কেমন লাগছে
-ভাল, খুব ভাল, আস্তে আস্তে করতে থাকেন।
আমিও দিগুণ উতসাহে ঠাপােত লাগলাম। কিছক্ষন জিরিয়ে আবার ঠাপাতে থাকলাম। আমার র ওর শীৎকারে রুম ভরে উঠল। ঠাপাচ্ছি আর দুধ চুষছি একসাথে। দুধ কামেড় লাল করে দিলাম। আহ কি আনন্দ। ১০-১৫ মিনিট পরে আমি ওর গুদে মাল ছেরে দিয়ে ওর উপর সুয়ে পরলাম। ওকে জরিয়ে ধরলাম, ও আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে কিস করতে লাগল। অসাধারন এক সুখের অনুভুতি সারা দেহে ছড়িয়ে পরল। এইভাবে কিছুক্ষন থেকে উঠে লাইট জালিয়ে দিলাম। দেখলাম ওর যোনি লাল হয়ে আছে। আমার বিছানায় লাল লাল ছোপ বসে গেছে। ও দেখে বল্ল কিছু হবে না।আমি ধুয়ে দেব, আমি আবার ওকে কিস করে বাথরুম এ গেলাম । ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি ও গোসল করে আমার আম্মার দেওয়া একটা শারী পড়েছে। আমি ওকে কাছে টেনে কিস করলাম, দুধ টিপতে লাগলাম। ও বল্ল
--রাতে খাবার খেয়ে নিন
--আমি বললাম আব্বারা আসার আগ পর্যন্ত তুই আমার সাথে আমার রুমে থাকবি।
ও বল্ল টিক আছে।
সেই রাতে আর ও তিন বার করেছি। আব্বারা আসার আগ পর্যন্তও আমরা অফুরন্ত সেক্স করেছি। দুইজনের সাধ মিটিয়ে, ইচ্ছামতো, যখন ইচ্ছা হত তখনি করতাম। আমার মন চাই লে আমি বা ওর ইচ্ছা কর লে ও এসে আমাকে টেনে নিয়ে বিছানায় এনে ফেলতো। ইচ্ছামত সেক্স করেছি ওই ক দিন।
আব্বারা চলে আসার পর কমে গেলো, তবে প্রায় প্রতিরাতে ও আমার রুম এ আসত লুকিয়ে। আর দিনের বেলা সুযোগ পেলেই আমরা সেক্স করতাম। কখন ও প্র েটকশন নিয়ে , কখন ও প্র েটকশন ছাড়া।
২০০৬ এর শেষে ও বাড়ী চলে যায়। পরে ওর বিয়ে ও হয়। আমার সাথে মাঝে মাঝে এখোন ফোণে কোথা হয়। আমি মাঝে মাঝে ওকে টাকা পাঠাই, কারণ ওর স্বামী গরীব চাষা।
******please leave your comment******
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন