মাইশা
মাইশার
সাথে নতুন ভাবে কথা বলা শুরু করলাম প্রায় ৪/৫ মাস পরে। এতো দিন পরে কথা
বলার কারনে অনেক কথা জমে ছিলো। ফোনে প্রায় প্রতিদিনই ৩০/৪০ মিনিট কথা
হতো। যাহোক মাইশার সাথে আগে থেকেই অনেক খোলামেলা কথা বলতাম। নতুন ভাবে
শুরু করার পর যেন তা আরও বেড়ে গেছে। যার প্রধান কারন মাইশার স্বামীর সাথে
মাইশার মনের দুরত্ব বাড়া। তাই আমার সাথে কথা বলে হয়তো তার ভালো লাগতো।
এভাবে কথায় কথায় তাকে আমি kiss দেবার offer করি। মাইশা তা সানন্দে রাজী
হয়ে যায়। আমরা plan করি ঈদের দিনের জন্য।নানা ভাবে আমরা plan করতে
লাগলাম। রোজার কিছু আগে আমাদের plan চুড়ান্ত হলো। আমাদের ঈদের দিনের plan
ছিলো আমরা দুইজনেই আমাদের বন্ধু আজাদের বাসায় বেরাতে যাব। যেহেতু আজাদ
একমাত্র আমাদের ঘটনা জানে তাই সে ই আমাদের সাহায্য করতে পারবে। সেভাবেই
আমাদের ১ মাস আশায় আশায় কেটে গেল। ঈদের দিনে সকাল থেকেই বৃষ্ট হবার ফলে
আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কিছুটা নিরাশা দেখা দেয়। দুপুর ২ টার দিকে
মাইশা আমাকে ফোন দিয়ে তার plan জানায়। ফলে আমি বেশ খুশি হই। বৃষ্টি হবার
ফলে সবার ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে যায় তাই অনেকেই ঈদের দুপুরে ঘুমিয়ে পরে। এই
সুযোগে মাইশা তার রুমে ঘুমতে যায়(সবাই জানে)।কিন্তু মাইশা তার রুমের
দরজা লেগে দিয়ে একটা ছাতা নিয়ে বন্ধু আজাদের বাসায় ছলে আসে আমিও সেখানে
আগে থেকেই ছিলাম। প্রথমে আজাদের বড় বোন আমাদের সাথে কথা বলে চলে যায়। আর
আজাদ ফোন কথা বলার নাম করে তার দরজার সামনে দাঁড়ায়( আমাদের পাহারা দেবার
জন্য) আমি কিছুটা এগিয়ে গিয়ে মাইশার হাত ধরি এবং মাইশাকে জরিয়ে ধরে lip
kiss করতে থাকি। মাইশা ছিল kiss দেয়ায় খুবই পটু। তার performance ছিল
খুবই ভাল। আমি তার গলাতেও কিস দিতে থাকি। একপর্যায়ে আমি তার দুধে হাত দেই
এবং আলতো ভাবে ছাপ দিতে থাকি। এটাই ছিল আমার নারী দুধে প্রথম স্পর্শ।
আমি বেশ উত্তেজিত হয়ে পরি। তবে মাইশা কিছুটা ভয় পাচ্ছিল। আমি এক পর্যায়ে
জামার ভেতরে হাত ঢুকিয়ে দেই। মেয়েদের দুধ এতোটা নরম আমার জানা ছিলোনা।
একবার তাকে জরিয়ে ধরে বিছানার মাঝে চাপেও ধরেছিলাম। তবে বৃষ্টি ছেড়ে
যাবার ফলে মাইশা আর থাকতে চাইলোনা । ৩০ ম,ইনিট থেকে সে বাসায় চলে গেলো।
আরো ৩০ মিনিট পরে প্রায় সবাই বাসার বাইরে বেরুতে লাগলো আমি ও আজাদও বাইরে
হাটতে বেরুলাম। বেরিয়ে দেখি মাইশা তাদের বান্ধবিদের নিয়ে বেরিয়েছে।
আমিসবাইকে ঈদ মোবারক জানালাম। মাইশাকে বললাম “অনেক দিন পরে তোমার সাথে
দেখা হল, কেমন আছ…………..” কিছু আগের ঘটনা কেউই জানতে পারলনা। মনের আনন্দে
আমাদের ঈদের দিনটা পেরিয়ে গেল। যদিও বৃষ্টির কারনে অনেকেরই ঈদ ভাল
কাটেনি।
ঈদের দিনের সুখ স্মৃতি ভোলার আগেই। আমরা আর একটা সুযোগ পেয়ে যাই।
ঈদের দিনের স্মৃতির কথা ভোলার আগেই পেয়ে গেলাম আর একটা সুযোগ। দুই দিন পর
মাইশার বাবা কোন এক কাজে দেশের বাইরে চলে যায়। ফলে তাদের বাসায় শুধু তার
ভাই ও মা থাকে।
এক সন্ধ্যায় মাইশা আমাকে ফোন করে আসতে বলে। আমি বন্ধুদের একটু বসতে বলে
তাদের বাসায় চলে আসি। তার মা অন্য ঘরে কি যেন করছিল। আমি সাবধানে তার রুমে
চলে যাই। এ সময় সাধারনত তার ভাই বাসায় থাকে না। ফলে আমি হাতে যেন আকাশ
পেয়ে যাই। আমি মাইশাকে জরিয়ে ধরে চুমু দিতে থাকি। আমার হাত যেন জেগে ওঠে।
আমার হাত তার দেহের বিভিন্ন স্থানে যেতে থাকে। আগে থেকে বলে রাখার জন্য
মাইশা ব্রা/পেন্টি কিছুই পরেছিল না। আমি তার পাতলা জামাটা গলা পর্যন্ত
উঠিয়ে দিয়ে তার এক স্তনে কিচ ও অন্য স্তন নিয়ে নারাচারা করতে থাকলাম।
চুমুতে চুমুতে তার সারা দেহ লাল করে দিলাম। চমৎকার নাভী মাইশার, নাভীতে
উম্মাতাল চুমু দিতে থাকি আমি সে আনন্দে চিৎকার দিতে থাকে। আমি তার পাজামার
ফিতাতে হাত দিয়ে টেনে দিতেই তার পাজামা মাটিতে পরে যায়। ফলে প্রথম বারের
মত আমি মাইশার উন্মুক্ত ভোদা দেখতে পাই। আমি যেন থমকে যাই। বাল বিহীন
একটি গিরি খাদ। আমি নাভী ছেড়ে মাইশার ভোদা নিয়ে মেতে উঠি। ভোদাতে মুখ
দিয়ে চুষতে থাকি। মাইশা যেন পাগল হয়ে যায়। মাইশা আমার প্যান্টের জিপার
খুলে দিয়ে আমার লিঙ্গ নিয়ে খেলায় মেতে উঠে। আমরা 69 স্টাইলে একে অপরকে
নিয়ে মেতে উঠি।এভাবে আমরা ৩০ মিনিট পার করে ফেলি।
কিছু পরে যখন আমাদের অবস্থা বেশ খারাপ হয়ে গেল তখন আমি মানি ব্যাগের পকেট
থেকে একটা কনডমের প্যাকেট বের করি। মাইশা তা আমার লিঙ্গে লাগিয়ে দিলে আমি
মাইশাকে নিচে ফেলে দিয়ে তার ভোদাতে আমার লিঙ্গ স্থাপন করে একটা চাপ দেই
এক চাপেই তা অর্ধেকটা ঢুকে যায়। এরপর আমি পাগলের মত মাইশাকে চুদতে
থাকি।আমার ঠাপার তালেতালে মাইশাও তলঠাপ দিতে থাকে। প্রায় ২০ মিনিট পর
আমরা চুরান্ত পর্যায়ে চলে যাই এরপর আমরা দুজনেই মাল আউট করে নিস্তেজ হয়ে
পরি। এভাবে ১০ মিনিট আমরা একে অপরকে জরিয়ে ধরে কাপড় পরে নেই। চলে যাবার
আগে আবারও আমি মাইশাকে কিছুক্ষন জরিয়ে ধরে রেখে বিদায় দিয়ে আমার বন্ধুদের
কাছে চলে আসি। আমি কোথায় গিয়ে ছিলাম তা আজাদ কিছুটা আচ করতে পারলেও
অন্যরা কিছুই বুজতে পারলনা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন